ঢাকা ০৩:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ৭ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo সৌদি আরবের সাথে ব্যবসা বানিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির আহবান জানিয়েছেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক Logo সিলেটে আলোচিত ফেরিওয়ালা হত্যা মামলার রায়ে এক জনের যাবজ্জীবন Logo অস্ট্রেলিয়া সিরিজের দল ঘোষণা চলতি সপ্তাহেই Logo সিলেটের পর্যটন কেন্দ্রে থামছে না মৃত্যু !! দুই দশকে ৭৬ জনের মৃত্যু হয়েছে Logo বাংলাদেশের উন্নয়নে ফ্রান্সের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে-এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ Logo ভ্যাপসা গরমে ব্যায়াম করতে গিয়ে ৫টি কথা মনে রাখা জরুরী Logo শেখ হাসিনা বিকেলে দেশে ফিরছেন Logo আগষ্ট মাসে সিলেটে সবচেয়ে কম আত্মহত্যার প্রবণতা ২.৫% ঘটেছে Logo সিলেটে অতিরিক্ত গরম, তাপমাত্রা ৩৮ দশমিক ২ Logo চাহিদা মতো বৃষ্টি হওয়াতে সিলেটে চা বাগানগুলো আশা আলো




কানাডা নির্বাচন : জয়ের পথে জাস্টিন ট্রুডোর লিবারেল পার্টি

কালের ধারা ২৪ ডেস্ক :
  • প্রকাশিত : ০১:১৯:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২১ ৪৪৪ বার পঠিত
কালের ধারা ২৪, অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
print news

কানাডা নির্বাচন : জয়ের পথে জাস্টিন ট্রুডোর লিবারেল পার্টি

কানাডার নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবেন না- এমনটাই ধরে নেয়া হচ্ছে। বিভিন্ন জরিপেও সে ইঙ্গিত বেশ স্পষ্ট। তবে কানাডার নির্বাচনে জয়ের পথে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর লিবারেল পার্টি। প্রাথমিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে সোমবার এ তথ্য জানিয়েছে কানাডার ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন সিবিসি।

বিজ্ঞাপন

এর আগেও একাধিক জনমত সমীক্ষায় ট্রুডোর জয়ের বিষয়ে ইঙ্গিত দেয়া হয়েছিল। আল জাজিরার খবরে বলা হয়, কানাডার নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কক্ষ তথা হাউস অব কমন্সের (পার্লামেন্ট) ৩৩৮টি আসনের মধ্যে ১৫৭টিতে এগিয়ে আছে শাসক দল লিবারেল পার্টি। সংখ্যাগরিষ্টতা পেতে তাদের ১৭০ এর বেশি আসনে জিততে হবে।

দেশটির স্থানীয় সময় মঙ্গলবার(২১ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকেই ভোট গণনা শুরু হয়েছে। ২০১৫ সালে প্রথমবার কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন ট্রুডো। আবারও তিনি কানাডার প্রধানমন্ত্রী পদে বসতে চলেছেন। ৪৯ বছরের জাস্টিন ট্রুডো কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী পিয়েরে ট্রুডোর পুত্র।

কানাডার জাতীয় নির্বাচনের প্রচারে অন্যতম আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ছিল করোনা ভাইরাসের টিকাকরণ। হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়, পুরোপুরি টিকাকরণ হয়ে যাওয়ার দৌঁড়ে অনেকটাই এগিয়ে আছে কানাডা, যা ট্রুডো সরকারের বড় কৃতিত্ব হিসেবে দেখা হচ্ছে। কিন্তু ট্রুডোদের বিরোধী দল কনজারভেটিভদের বক্তব্য, দলের প্রার্থীরা টিকা না নিলেও চলবে। কতজন টিকা নেননি, তাও জানানো হবে না।

কনজারভেটিভ পার্টির নেতা এরিন ও’টুলে দাবি করেছিলেন, টিকা কেউ নেবেন কিনা, তা একান্ত তার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। কিন্তু এরিনের সেই মন্তব্য ভালোভাবে নেননি কানাডাবাসী। বরং যারা করোনা টিকা নিতে অস্বীকার করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে জনমানসে ক্ষোভ তৈরি হয়। ঠিক সেখানেই ফায়দা পেয়েছেন ট্রুডো। যিনি প্রথম থেকেই ট্রেন বা বিমানে যাতায়াতের জন্য টিকা বাধ্যতামূলক করে দেওয়ার পক্ষে মত দিয়ে এসেছেন।




ফেসবুকে আমরা







x

কানাডা নির্বাচন : জয়ের পথে জাস্টিন ট্রুডোর লিবারেল পার্টি

প্রকাশিত : ০১:১৯:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২১
print news

কানাডা নির্বাচন : জয়ের পথে জাস্টিন ট্রুডোর লিবারেল পার্টি

কানাডার নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবেন না- এমনটাই ধরে নেয়া হচ্ছে। বিভিন্ন জরিপেও সে ইঙ্গিত বেশ স্পষ্ট। তবে কানাডার নির্বাচনে জয়ের পথে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর লিবারেল পার্টি। প্রাথমিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে সোমবার এ তথ্য জানিয়েছে কানাডার ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন সিবিসি।

বিজ্ঞাপন

এর আগেও একাধিক জনমত সমীক্ষায় ট্রুডোর জয়ের বিষয়ে ইঙ্গিত দেয়া হয়েছিল। আল জাজিরার খবরে বলা হয়, কানাডার নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কক্ষ তথা হাউস অব কমন্সের (পার্লামেন্ট) ৩৩৮টি আসনের মধ্যে ১৫৭টিতে এগিয়ে আছে শাসক দল লিবারেল পার্টি। সংখ্যাগরিষ্টতা পেতে তাদের ১৭০ এর বেশি আসনে জিততে হবে।

দেশটির স্থানীয় সময় মঙ্গলবার(২১ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকেই ভোট গণনা শুরু হয়েছে। ২০১৫ সালে প্রথমবার কানাডার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন ট্রুডো। আবারও তিনি কানাডার প্রধানমন্ত্রী পদে বসতে চলেছেন। ৪৯ বছরের জাস্টিন ট্রুডো কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী পিয়েরে ট্রুডোর পুত্র।

কানাডার জাতীয় নির্বাচনের প্রচারে অন্যতম আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ছিল করোনা ভাইরাসের টিকাকরণ। হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়, পুরোপুরি টিকাকরণ হয়ে যাওয়ার দৌঁড়ে অনেকটাই এগিয়ে আছে কানাডা, যা ট্রুডো সরকারের বড় কৃতিত্ব হিসেবে দেখা হচ্ছে। কিন্তু ট্রুডোদের বিরোধী দল কনজারভেটিভদের বক্তব্য, দলের প্রার্থীরা টিকা না নিলেও চলবে। কতজন টিকা নেননি, তাও জানানো হবে না।

কনজারভেটিভ পার্টির নেতা এরিন ও’টুলে দাবি করেছিলেন, টিকা কেউ নেবেন কিনা, তা একান্ত তার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। কিন্তু এরিনের সেই মন্তব্য ভালোভাবে নেননি কানাডাবাসী। বরং যারা করোনা টিকা নিতে অস্বীকার করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে জনমানসে ক্ষোভ তৈরি হয়। ঠিক সেখানেই ফায়দা পেয়েছেন ট্রুডো। যিনি প্রথম থেকেই ট্রেন বা বিমানে যাতায়াতের জন্য টিকা বাধ্যতামূলক করে দেওয়ার পক্ষে মত দিয়ে এসেছেন।